শিক্ষার্থীদেরকে নিয়মিত উন্নতমানের টিফিন সরবরাহ করা হয়।
শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে বহু পুরোনো পুস্তক সমৃদ্ধ উন্নত পাঠাগার
আমাদের রয়েছে নিয়মিত ইনডোর আউটডোর খেলাধুলার অবারিত সুযোগ
উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার হিসাবে খ্যাত বগুড়া’র ইতিহাস ও ঐতিহ্যমণ্ডিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বগুড়া জিলা স্কুল, বগুড়া এতদঞ্চল তথা বাংলাদেশের অন্যতম খ্যাতনামা শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
বিস্তারিত . . .
****
জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, বগুড়া
ও
সভাপতি
বগুড়া জিলা স্কুল, বগুড়া।
আলহাম-দু-লিল্লাহ।
অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে- তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নির্ভর- বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায়, তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করণের লক্ষ্যে উত্তর বঙ্গের ঐতিহ্যবাহী অন্যতম প্রধান বিদ্যাপীঠ- বগুড়া জিলা স্কুল, বগুড়াও বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির হাইওয়ে ধরে ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করেছে।
বিস্তারিত . . .
শ্যামপদ মুস্তফী
প্রধান শিক্ষক
বগুড়া জিলা স্কুল, বগুড়া।
১৭০ বছরের ঐতিহ্যবাহী এই বিদ্যাপীঠের ঝুলিতে রয়েছে ছোটবড় অসংখ্য প্রাপ্তি। এসব অর্জন থেকে কিছু সাফল্যগাঁথার বর্ণনা
অত্র প্রতিষ্ঠান থেকে কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হয়ে দেশ সমাজ বহির্বিশ্বে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে অবদান রাখা কিছু প্রাক্তন শিক্ষার্থী।
তিনি ১৯৬৩ সালে বগুড়া জিলা স্কুলে নবম শ্রেণিতে ভর্তি হন। ১৯৬৫ সালে তিনি এই বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষা দেন এবং রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন।
মুশফিক বগুড়া জিলা স্কুল এবং বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছিলেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মুশফিক ইতিহাস বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
তিনি বগুড়া জিলা স্কুল থেকে ১৯৫৮ সালে ম্যাট্রিক, ঢাকা কলেজ থেকে ১৯৬০ সালে আইএ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় ১৯৬৩ সালে বিএ অনার্স এবং ১৯৬৪ সালে এমএ ডিগ্রি লাভ করেন।
১৯৪১ সালে তিনি বগুড়া জেলা স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণীতে ভর্তি হন। এই স্কুলে পড়ার সময়েই তিনি শিক্ষক সুরেন বাবুর সান্নিধ্যে এসে দেশপ্রেমিক হয়ে ওঠেন। ১৯৪৬ সালে এই স্কুল থেকে প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করেন।